ইস্ট লন্ডন মসজিদ No Further a Mystery

ইস্ট লন্ডন মসজিদ No Further a Mystery

Blog Article

গোলাপগঞ্জ উপজেলা ফুটবল টুর্নামেন্ট সম্পন্ন

আজ সোমবার ৫৯ বছরে পা রাখলেন নগর বাউল জেমস।

১৯৮০ সালে প্রতিষ্ঠা হয় ব্যান্ডদল 'ফিলিংস'। জেমস ছিলেন সেই ব্যান্ডের প্রধান গিটারিস্ট ও ভোকালিস্ট। ১৯৮৭ সালে তার প্রথম অ্যালবাম 'স্টেশন রোড' প্রকাশিত হয়। ১৯৮৮ সালে 'অনন্যা' নামের অ্যালবাম প্রকাশের পর সুপারহিট হয়ে যান তিনি। এরপর ১৯৯০ সালে 'জেল থেকে বলছি', ১৯৯৬ সালে 'নগর বাউল', ১৯৯৮ সালে 'লেইস ফিতা লেইস' এবং ১৯৯৯ সালে 'কালেকশন অফ ফিলিংস' অ্যালবামগুলো 'ফিলিংস' থেকে বের করা হয়।

ভক্তরা তাকে কেন তাকে 'গুরু' বলে ডাকেন, এ বিষয়ে দ্য ডেইলি স্টারের কথা হয়েছিল জেমসের।

তোয়ারে ছাড়া না টিকে আঁর বিদেশ'ত ফরাণ

গাজার প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

তিনি সাংবাদিকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, রামাদ্বান আমাদেরকে একত্রে মিলিত হওয়ার সুযোগ করে দেয় । ইফতারে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আমরা পারস্পারিক কুশল বিনিময় করতে পারি। প্রতি বছরই আমরা বাংলা মিডিয়ার সাংবাদিকদের নিয়ে ইফতার মাহফিল আয়োজন করি এবং আমাদের বহুমুখী কার্যক্রমের আপডেট দিয়ে থাকি। সাংবাদিকগণ সারাবছর মসজিদের বহুমুখী কার্যক্রমের সংবাদ প্রচার ও প্রকাশ করে এই মসজিদের অগ্রযাত্রায় ভুমিকা রেখে থাকেন । ইস্ট লন্ডন মসজিদ ইউরোপের অন্যতম বৃহৎ মসজিদ ও ধর্মীয় সেন্টার হওয়ার পেছনে সাংবাদিকদের ভুমিকা মুসলিম চ্যারেটি রান অগ্রগণ্য।

সিনার লগে বাঁধি রাইক্কুম তোঁয়ারে, ও ন'নাইরে

নির্বাচনের প্রায় সাড়ে তিন মাস পর যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনের কর্মকর্তা হিসেবে ঢাকায় এসে তার এমন বক্তব্যের পরই প্রশ্ন উঠে- তাহলে কী নির্বাচন, গণতন্ত্রের মতো বিষয়গুলো থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে দাঁড়ালো বা তাদের অবস্থান পরিবর্তন করলো?

জেমস ১৯৯০ এর দশকে ফিলিংসের মুখ্যব্যক্তি হিসাবে মূলধারার খ্যাতিতে উঠে এসেছিলেন, যা "বিগ থ্রি অফ রক" এর মধ্যে অন্যতম, যারা এলআরবি এবং অর্কের পাশাপাশি বাংলাদেশে হার্ড রক সংগীত বিকাশ ও জনপ্রিয় করার জন্য প্রশংসিত। ফিলিংসকে বাংলাদেশের সাইকেডেলিক রক এর প্রবর্তক হিসাবে বিবেচনা করা হয়।[৫]

  জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৭ সমন্বয়ক-সহসমন্বয়কের পদত্যাগ

বিএনপি নেতা জালাল উদ্দিন চৌধুরীর মৃত্যুতে যুক্তরাজ্য বিএনপির গভীর শোক

ওয়ান ইলেভেনে পশ্চিমা দূতদের গোপন ও প্রকাশ্য যত ভূমিকা১১ জানুয়ারি ২০২২

এই ইফতার মাহফিলের মাধ্যমে পুলিশ, ফায়ার ব্রিগেডের প্রতিনিধি এবং বিভিন্ন কমিউনিটির ধর্মবিশ্বাসী নেতারা একত্রিত হয়েছিলেন। বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে সম্প্রীতি রক্ষায় সংলাপ এবং কমিউনিটিতে সংহতি বৃদ্ধিতে মসজিদের প্রতিশ্রুতি তুলে ধরা হয়।